পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় বাইব্যাক আইনের খসড়া চূড়ান্ত হচ্ছে। চলতি মাসের মধ্যেই চূড়ান্ত খসড়া বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়া হবে। খসড়া অনুযায়ী বাইব্যাকের মাধ্যমে ফিরিয়ে নেয়া শেয়ার ৭ কর্মদিবসের মধ্যে ধ্বংস করে ফেলতে হবে। ওই শেয়ার ডিম্যাট (ইলেকট্রিক) আকারে থাকলেও একই ব্যবস্থা নিতে হবে। কোন কোম্পানি বাইব্যাক সম্পন্ন করার পরবর্তী ২ বছরের মধ্যে বোনাস শেয়ার বাদে এ ধরনের সিকিউরিটিজ ইস্যু করতে পারবে না।
বাইব্যাক হলো প্রিমিয়ামসহ কোন শেয়ারের প্রাথমিক মূল্যে বাজারে আসার পর ঐ মূল্যের কম দামে শেয়ার বিক্রি হলে ঐ কোম্পানি তখন বাজার থেকে নিজেদের শেয়ার কিনে নিতে বাধ্য হবে। এটি হলে বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের লোকসান থেকে রক্ষা পাবেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের আইন চালু থাকলেও বর্তমান কোম্পানি আইনে এ নিয়ম নেই। দেশের পুঁজিবাজারে সাম্প্রতিক ধসের পর এ নিয়ম চালুর ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী।
সূত্র জানায়, এসইসি বাইব্যাক সংক্রান্ত যে খসড়া দিয়েছে তার মধ্যে বলা হয়েছে কোন কোম্পানি বাইব্যাক সম্পন্ন করার পরবর্তী ২ বছরের মধ্যে বোনাস শেয়ার বাদে এ ধরনের সিকিউরিটিজ ইস্যু করতে পারবে না। খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, কোন কোম্পানি বাইব্যাকের সিদ্ধান্ত নিলে এটি কার্যকর করার আগে কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ কমপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশ পরিচালকের সই নিয়ে রেজিস্ট্রার অফ জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মস এবং এসইসির কাছে অঙ্গীকার করতে হবে যে, বাইব্যাক করার জন্য কোম্পানিটি সমর্থ এবং এটি করা হলে ৩৬৫ দিনে কোম্পানিটি দেউলিয়া হবে না। কোন কোম্পানির বাইব্যাকের প্রস্তাব অনুমোদনের দিন থেকে ১ বছরের মধ্যে একইরকম প্রস্তাব অনুমোদন করা যাবে না। কোন আর্থিক বছরে বাইব্যাকের পরিমাণ ওই আর্থিক বছরের মোট পরিশোধিত শেয়ার মূলধনের শতকরা ২৫ ভাগের বেশি হবে না। কোন শেয়ার হতে অর্জিত মুনাফা দ্বারা একই ধরনের শেয়ার বাইব্যাক করা যাবে না।
source:http://new.ittefaq.com.bd/news/view/30546/2011-07-24/5
NEWS
দুর্বল কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ
বড় ধরনের বিপর্যয় কাটিয়ে আবারও গতিশীল হয়ে উঠেছে দেশের পুঁজিবাজার। স্বাভাবিক প্রবণতা অনুযায়ী শেয়ারের দর ও সূচকের উত্থান-পতনের সঙ্গে গত এক মাসে দুই স্টক এঙ্চেঞ্জেই আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। এ অবস্থায় বাজারের গতি-প্রকৃতিতে বিনিয়োগকারীদের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী কিংবা আতঙ্কিত হওয়া উচিত নয়। এ সময় লোকমুখে কিছু শুনে লোভের বশে কোন বিনিয়োগ করা ঠিক হবে না। শেয়ার কেনার আগে সংশিস্নষ্ট কোম্পানির মৌলভিত্তি এবং সাম্প্রতিক লেনদেনের গতি-প্রকৃতি দেখে কেনা উচিত। বিশেষ করে দুর্বল কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা জরুরী বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
গত সপ্তাহে আর্থিক লেনদেনে শীর্ষে ছিল_ গ্রামীণফোন, বেঙ্মিকো লিমিটেড, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, মবিল যমুনা, এমআই সিমেন্ট, বেঙ্টেঙ্, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও আরএন স্পিনিং।
দরবৃদ্ধির শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো_ গ্রামীণফোন, সালভো কেমিক্যালস, রূপালী ইন্সু্যরেন্স, বরকতউলস্না ইলেকট্রো ডায়নামিক, এ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যালস, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স এ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ফাইন ফুডস, ম্যাকসন্স স্পিনিং ও বিডি ফাইন্যান্স।
দর হ্রাসের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো- এসিআই ফর্মুলেশন, এসিআই লিমিটেড, নর্দার্ন জুট, কোহিনূর কেমিক্যালস, রিলায়েন্স ইন্সু্যরেন্স ফার্স্ট মিউচু্যয়াল ফান্ড, শমরিতা হসপিটাল, মডার্ন ডায়িং, বিওসি বাংলাদেশ, মুন্নু স্টাফলার ও ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্ট।
source;http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=34&dd=2011-07-24&ni=65823
DSE NEWS
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর সেরা ২০টি কোম্পানিকে নিয়ে ২০০১ সালের ১লা জানুয়ারি চালু হয়েছিল ডিএসই-২০ সূচক। চালুর পর সর্বশেষ ২০০৩ সালে ডিএসই-২০ সূচকে অবস্থানকারী কোম্পানি পরিবর্তন করা হয়েছিল। এরপর আর কোন পরিবর্তন করা হয়নি। ফলে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে একই কোম্পানি ডিএসই-২০ সূচকে অবস্থান করছে। অবশেষে ডিএসই-২০ সূচকে অবস্থানরত কোম্পানিগুলো পরিবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সমপ্রতি ডিএসই পরিচালনা পরিষদের বেঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। জানা যায়, ডিএসই-২০ সূচকে অবস্থানরত কোম্পানির অনেকগুলোই তাদের সেরার মর্যাদা ধরে রাখার মতো অবস্থানে নেই। কিন্তু ডিএসই কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ না নেয়ায় ৭ বছর ধরে কোম্পানিগুলো সেরার অবস্থানে রয়েছে। এ বিষয়টিকে মাথায় রেখে ডিএসই-২০ এ অবস্থানরত কোম্পানিগুলোর পরিবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে ডিএসই পরিচালক আবদুর রশীদ লালী বলেন, ডিএসই-২০ সূচকে অবস্থানরত কোম্পানি পরিবর্তনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে কবে নাগাদ এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে সে বিষয়ে তিনি স্পষ্ট কোন কিছু জানাতে পারেননি। ২০০৯ সালে ডিএসই পরিচালনা পরিষদ ডিএসই-২০ এর পরিবর্তে ডিএসই-৩০ সূচক চালুর ঘোষণা দিয়েছিল।
এজন্য বিশেষজ্ঞ কমিটিও গঠন করা হয়েছিল এবং গঠিত কমিটি তাদের কাজও প্রায় সমাপ্ত করেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ডিএসই-৩০ সূচক চালুর বিষয়টি আর আলোর মুখ দেখেনি। তবে ডিএসই’র অন্য একটি সূত্র জানায়, ডিএসই-৩০ সূচক চালুর বিষয়ে সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতাও প্রায় সম্পন্ন হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা সূচক উদ্বোধন করতে চেয়েছিল ডিএসই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সিডিউল না পাওয়ার কারণে ডিএসই-৩০ সূচক আর চালু করা হয়নি। ডিএসই-৩০ সূচক চালুর বিষয়ে আবদুর রশীদ লালী বলেন, ডিএসই-৩০ সূচক চালুর বিষয়টি আপাতত বিবেচনা করা হচ্ছে না। শুধু ডিএসই-২০ সূচক নিয়েই পরিচালনা পরিষদে আলোচনা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ডিএসই-২০ কোম্পানির পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হলেও আগের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ীই কোম্পানিগুলোর তালিকা করা হবে। বৈশিষ্ট্যের ক্ষেত্রে কোন ধরনের পরিবর্তন করা হচ্ছে না। ডিএসই-২০ সূচককে অবস্থানরত কোম্পানিগুলোর বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য বা শর্ত রয়েছে। সে সব শর্তের মধ্যে আছে- কোম্পানির বাজার মূলধন হবে কমপক্ষে ২০ কোটি। কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ন্যূনতম ২০ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে থাকবে, ধারাবাহিকভাবে বিগত ৩ বছর কমপক্ষে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের প্রমাণ থাকতে হবে। এছাড়া কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের বিষয়টিও বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে তালিকায় স্থান পাওয়া কোম্পানিকে অবশ্যই গত ৬ মাসের মধ্যে কমপক্ষে ৯৫ শতাংশ কার্যদিবস লেনদেনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হবে। অর্থাৎ গত ৬ মাসের মধ্যে যদি ১০০ দিন লেনদেন হয়ে থাকে, তবে ৯৫ দিন ওই কোম্পানির শেয়ার লেনদেন থাকতে হবে।
source:http://www.mzamin.com/index.php?option=com_content&view=article&id=14953:2011-07-23-15-10-22&catid=50:2010-09-02-11-23-25&Itemid=90
DSE NEWS
আইপিও আবেদন করার মাত্র তিন মাস আগেও কোম্পানিটির মূলধন ছিল মাত্র চার কোটি টাকা। কিন্তু যখন আবেদন জমা দিল ততদিনে তার মূলধন বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ২৮ কোটি টাকায়। শেয়ারবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে আইপিও অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ক্ষেত্রে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কোম্পানি আইপিও অনুমোদন দেওয়ার আগেই প্রাইভেট প্লেসমেন্টে শেয়ার বিক্রি করে ওই পরিমাণ মূলধন বৃদ্ধি করেছিল।
প্লাস্টিক খাতের কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে শেয়ারবাজার থেকে আইপিও প্রক্রিয়ায় আরও ১৪ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করার জন্য আবেদন করেছে। খুব শিগগিরই যে ক'টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেওয়ার বিষয় এসইসির সক্রিয় বিবেচনায় রয়েছে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ তার অন্যতম।
অন্যদিকে কোম্পানিটি মূলধন উত্তোলনের যে কারণ দেখিয়েছে, তাতে বলা হয়েছে আইপিওর মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করে উত্তোলিত ১৪ কোটি টাকা থেকে ১০ কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা কোম্পানির ঋণ পরিশোধে খরচ করা হবে।
প্লেসমেন্টে শেয়ার বিক্রির কারণে আইপিও অনুমোদনের আগেই বর্তমানে কোম্পানিটির উদ্যোক্তাদের শেয়ার ধারণের পরিমাণ ১৮ শতাংশেরও নিচে নেমে এসেছে। এসইসি থেকে আইপিও অনুমোদন পেলে উদ্যোক্তাদের শেয়ার ধারণের পরিমাণ মোট শেয়ারের ১০ শতাংশেরও নিচে নেমে আসবে। কোম্পানিটির বর্তমান মূলধন ২৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আইপিও আবেদন করার আগে কোম্পানিটি গত বছরের ২৬ জুলাই ২৪৫ জনের কাছে প্রাইভেট প্লেসমেন্ট মোট ২৪ কোটি ৩৪ লাখ ৭১ হাজার ১০০ টাকার শেয়ার বিক্রি করে মূলধন বৃদ্ধি করে। এর আগে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা শেয়ারহোল্ডারদের মোট শেয়ারের মূল্য ছিল ৪ কোটি ১৫ লাখ টাকা। এ অবস্থায় আইপিও আবেদন করার আগ মুহূর্তে নিজেদের শেয়ারের ছয় গুণ শেয়ার প্লেসমেন্টে বিক্রির উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (্আইসিবি) সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট।
যোগাযোগ করা হলে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন আহমেদ সমকালকে জানান, তিনি এ প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব নেওয়ার আগেই সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের আইপিও অনুমোদনের জন্য আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। তাই এ বিষয়ে তার বিস্তারিত কিছু জানা নেই। তিনি বলেন বিষয়টি উদ্বেগের; তাই ইতোমধ্যে কোম্পানির কাছে আরও কিছু তথ্য চেয়ে যোগাযোগ করেছেন।
ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে অস্বাভাবিক দরপতনের পর সাম্প্রতিক সময়ে দেশের শেয়ারবাজারে আবারও শেয়ার চাহিদার বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এ কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন করতে যাচ্ছে বলে জানা গেছে। কিন্তু শেয়ার চাহিদার সুযোগ নিয়ে কেউ অসদুদ্দেশ্যে শেয়ার বিক্রির অনুমতি না পায়, সে দিকে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে সচেতন থাকতে অনুরোধ জানিয়েছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। বাজার বিশ্লেষকরা ছিয়ানব্বইয়ের কালো অধ্যায়ের উদাহরণ টেনে বলেন, ওই সময়ের ব্যাপক শেয়ার চাহিদার সুযোগ নিয়ে এমনসব কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় যার অধিকাংশ রুগ্ণ। ওই কোম্পানিগুলোর বেশির ভাগই বছরের পর বছর শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ প্রদানে ব্যর্থ হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি কোম্পানির শেয়ারবাজারে শেয়ার ছাড়া অন্য কোনো অস্তিত্ব বর্তমানে নেই।
শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, যে কোম্পানিতে উদ্যোক্তাদের শেয়ার ধারণ যত কম, সেই কোম্পানির উদ্যোক্তাদের ওই কোম্পানিতে দায়বদ্ধতা তত কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডার গোষ্ঠীর কাছে কোম্পানির পরিচালনা সব সময়ের জন্যই ঝুঁকি থাকে। তাই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় রেখে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ ইতোপূর্বে যে মূলধন বাড়িয়েছে, তা সঠিকভাবে ব্যবহার করা হয়েছে কি-না তা খতিয়ে দেখতে অনুরোধ জানান তিনি।
source:http://www.shamokal.com/
DSE NEWS
মূলধন বাড়ানোর আইনগত বাধ্যবাধকতার কারণে ১৪টি বীমা কম্পানির আইপিও (প্রাথমিক গণপ্রস্তাব) ছাড়ার প্রক্রিয়ায় জটিলতা তৈরি হয়েছে। নতুন বীমা আইন অনুযায়ী, পুঁজিবাজারে যেতে হলে বীমা কম্পানির ৩০ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন থাকতে হবে। কিন্তু আগ্রহী কম্পানিগুলোর বেশির ভাগেরই মূলধন তিন কোটি টাকার ঘরে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অবশ্য ইতিবাচক মতামত দিয়েছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) বলেছে, তাদেরও আপত্তি নেই, তবে আইন অনুযায়ী কম্পানিগুলোর মূলধন ৩০ কোটি টাকায় উন্নীত করতে হবে। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে বৈঠকে বসে শিগগিরই বীমা কম্পানিগুলোর আইপিও ছাড়ার বিষয়টি ফয়সালা করবে অর্থ মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সরকারি কম্পানিগুলোর শেয়ারও শিগগিরই আসতে শুরু করবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ও বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, ছয়টি জীবন বীমা কম্পানি ও আটটি সাধারণ বীমা কম্পানি আইপিও ছাড়ার জন্য এসইসির কাছে আবেদন করেছে। জীবন বীমা কম্পানিগুলো হলো_হোমল্যান্ড লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, সান ফ্লাওয়ার লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, সান লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি, বায়রা লাইফ ইনস্যুরেন্স কম্পানি ও গোল্ডেন লাইফ ইনসুরেন্স কম্পানি। আর আইপিও ছাড়তে আগ্রহী সাধারণ বীমা কম্পানিগুলো হলো_মেঘনা ইনস্যুরেন্স কম্পানি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্স কম্পানি, সাউথ এশিয়া ইনস্যুরেন্স কম্পানি, ইসলামী কমার্শিয়াল ইনস্যুরেন্স কম্পানি, এঙ্প্রেস ইনস্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইনস্যুরেন্স কম্পানি, ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স কম্পানি ও দেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কম্পানি। এই ১৪টি বীমা কম্পানির বাইরে বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ ইনস্যুরেন্সও শেয়ারবাজারে আইপিও ছাড়ার উদ্যোগ নিয়েছে।
বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন বলেন, '১৪ বীমা কম্পানির আইপিও ছাড়ার বিষয়ে এসইসি সম্মতি দিয়েছিল। এখন বিষয়টি অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবেচনাধীন রয়েছে। তবে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ পরিশোধিত মূলধনের আকার নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে।' তিনি বলেন, 'এখন অর্থ মন্ত্রণালয় সবার সঙ্গে বসে বিষয়টি চূড়ান্ত করবে। তবে আমি আশা করি, এটি হয়ে যাবে।'
অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বীমা কম্পানিগুলো আইপিও ছাড়ার অনুমোদন চেয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে এসইসি ও বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের মতামত নেওয়া হয়েছে। এসইসি কম্পানিগুলোর আইপিও ছাড়ার ব্যাপারে ইতিবাচক মতামত দিয়েছে। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষও একই ধরনের মতামত দিয়েছে। তবে বীমা কর্তৃপক্ষ তাদের মতামতে বলেছে, আইপিও ছাড়ার আগে বীমা আইন, ২০১০ অনুযায়ী কম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকায় উন্নীত করতে হবে।
বীমা আইন, ২০১০-এ বলা হয়েছে, বীমা কম্পানির পরিশোধিত মূলধন হবে কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা। তবে এ আইন প্রণয়নের আগে রেজিস্ট্রেশন পাওয়া বীমা কম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে এ বিধান প্রযোজ্য হবে না। তবু বীমা কর্তৃপক্ষ পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর শর্ত দেওয়ায় আগ্রহী কম্পানিগুলোর আইপিও ছাড়া নিয়ে কিছুটা জটিলতা তৈরি হয়েছে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী বর্তমানে বিদেশে রয়েছেন। তিনি দেশে ফেরার পরই এসইসি, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃর্পক্ষ, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করে কম্পানিগুলোর আইপিও ছাড়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আইপিও ছাড়তে আগ্রহী বীমা কম্পানিগুলোর জন্ম ২০১০ সালে বীমা আইন প্রণয়নের আগেই। ফলে এসব কম্পানির কোনো কোনোটির পরিশোধিত মূলধন তিন কোটি টাকা। আগ্রহী বীমা কম্পানিগুলোর ওয়েবসাইটে বিদ্যমান তথ্যানুযায়ী, হোমল্যান্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধন তিন কোটি টাকা, সান ফ্লাওয়ার লাইফ ইনস্যুরেন্সের তিন কোটি ও পদ্মা ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধনও তিন কোটি টাকা। আর সাধারণ বীমা কম্পানিগুলোর মধ্যে মেঘনা ইনস্যুরেন্সের পরিশোধিত মূলধন ৯ কোটি ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সের ছয় কোটি টাকা, ক্রিস্টাল ইনস্যুরেন্সের ছয় কোটি টাকা ও ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স কম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটি টাকা। বাকি বীমা কম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধনের আকার জানা সম্ভব হয়নি।
এদিকে সরকারি কম্পানিগুলোর শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে গত ১০ জুলাই অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে আন্তমন্ত্রণালয়ের সভা হয়েছে। ওই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দ্রুত শেয়ার ছাড়ার তাগিদ দিয়ে সরকারি ২৩টি কম্পানির নিয়ন্ত্রক মন্ত্রণালয়গুলোয় গত ১৩ জুলাই চিঠি পাঠিয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। সরকারি ২৭টি কম্পানির মধ্যে তিনটি প্রতিষ্ঠান এখন শেয়ারবাজারে রয়েছে। আর লোকসানি থাকায় চট্টগ্রাম ড্রাইডককে এই মুহূর্তে পুঁজিবাজারে অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে আপত্তি জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।
সরকারি কম্পানির শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে গত বুধবার অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, 'সরকারি শেয়ার আমরা বাজারে আনছি। এর মধ্যে কিছু আসবে। কয়েকটা আসতে একটু দেরি হবে।'
source:http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Income&pub_no=591&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=0
DSE NEWS
ইসলামী ব্যাংক গত বৃহস্পতিবার আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে এক কোটি ডলার বিক্রি করতে চেয়ে ক্রেতা পায়নি। উপায়ন্তর না দেখে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে এই ডলার বিক্রির চেষ্টা চালায় ব্যাংকটি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকও সে ডলার নেয়নি। তবে একটা ব্যবস্থা করে দিয়েছে। অগ্রণী ব্যাংককে দিয়ে ডলারগুলো কিনিয়েছে।
অগ্রণী ব্যাংক ইতিপূর্বে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ডলার ধার (ওডি বা ওভার ড্রাফট) নিয়েছিল। সেই ডলার এখন শোধ করছে। বৃহস্পতিবারই অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কোটি ২০ লাখ ডলারের ওডি পরিশোধ করে। তবে আরও কিছু ওডি এখনো রয়েছে।
পুরো ঘটনাটির মধ্য দিয়ে একটা বিষয় স্পষ্ট। বৈদেশিক মুদ্রার বিশেষত মার্কিন ডলারের জন্য ঊর্ধ্বমুখী চাহিদা প্রশমিত হতে শুরু করেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বৈদেশিক লেনদেন বেশ চাপের মধ্যে পড়েছিল। ডলার পেতে ব্যাংকগুলোকে হিমশিম খেতে হয়েছে। ব্যবসায়ীরা সরকারের কাছে অভিযোগ করেছেন, তাঁরা প্রয়োজনীয় আমদানির জন্য ডলার পাচ্ছেন না। সরবরাহের বিপরীতে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় কয়েক মাস ধরে একটা ভারসাম্যহীন অবস্থা তৈরি হয় ডলারের বাজারে।
বস্তুত গত দুই অর্থবছরে সরকারের বাজেটে যে প্রকল্প-সাহায্য পাওয়ার কথা ছিল, তার বড় অংশই পাওয়া যায়নি। এতে একটা ভারসাম্যহীনতা ছিল। তার ওপর আমদানিজনিত চাহিদা বেড়ে গিয়ে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যমান গত কয়েক মাসে বেশ খানিকটা কমে যায়।
তবে এখন এই পরিস্থিতিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা আসছে বলে মনে করা হচ্ছে। তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে, আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অন্তত কিছুটা স্বস্তির মধ্যে থাকবে সামগ্রিক বৈদেশিক খাত। ডলারের দাম কিছুটা নিম্নমুখী হবে।
গত বৃহস্পতিবারই আন্তব্যাংকে প্রতি ডলার ৭৪ দশমিক ৭০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ দিন ব্যাংকগুলো আমদানির ডলারের (বিসি সিলিং) মূল্য নিয়েছে ৭৫ দশমিক ০২ টাকা। আর আন্তব্যাংকে মোট পাঁচ কোটি ৪০ লাখ ডলার কেনাবেচা হয়েছে।
১০ মাস আগে অর্থাৎ গত অক্টোবর মাসে আন্তব্যাংকে প্রতি ডলার বিক্রি হয়েছে গড়ে ৬৯ দশমিক ৫০ টাকায়। বিসি সেলিং বিনিময় হার ছিল ৬৯ দশমিক ৮০ টাকা।
চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ব্যবধান কমতে শুরু করায় সামগ্রিক লেনদেনের ভারসাম্যেও কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব পড়তে যাচ্ছে। ফলে চলতি হিসাবে সামান্য কিছু উদৃ্বত্ত নিয়ে ২০১১-১২ অর্থবছর শুরু হচ্ছে।
ধারণা করা হচ্ছিল, ২০১০-১১ অর্থবছর শেষে এসে চলতি হিসাবে খানিকটা ঘাটতি দেখা দেবে। উল্লেখ্য, ২০০৪-০৫ অর্থবছরের পর প্রতিবছরই চলতি হিসাবে উদ্বৃত্তাবস্থা বেড়েছে।
চাহিদা বৃদ্ধি: বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) এ বছর ৭০০ কোটি ডলারের জ্বালানি তেল আমদানির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে। জ্বালানি তেল আমদানির ডলার জোগান দিতে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোকে আন্তব্যাংকে যেতে হয়েছে ডলার কিনতে। আবার দেশে নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনে বিদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ যন্ত্রপাতি আমদানির জন্যও বড় অঙ্কের ডলার জোগান দিতে হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। এভাবে বাড়তি চাহিদা মেটাতে ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকেও ওডি নিতে হয়েছে।
মাস দুয়েক আগে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোকে ১৩০ কোটি ডলারের ওভার ড্রাফট দিলেও ডলার বিক্রি করেনি। কেননা, তখন মুদ্রাবাজারে নগদ টাকার বা তারল্যের বেশ সংকট ছিল। সে সময় বাংলাদেশ ব্যাংক ডলার বিক্রি করলে টাকার সংকট আরও ঘনীভূত হতো।
সরবরাহে উন্নতি: জানা যায়, বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য যন্ত্রপাতি আমদানির চাপ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। রমজান সামনে রেখে প্রয়োজনীয় আমদানিসহ সরকারের খাদ্যসামগ্রী আমদানির কাজও প্রায় শেষ হয়েছে। আবার দেশের স্পিনিং মিলগুলোতে পর্যাপ্ত সুতা জমে যাওয়ায় নতুন করে তুলা আমদানির ঋণপত্র খোলা একরকম বন্ধ। ইউরোপীয় ইউনিয়নে জিএসপির নতুন উৎস বিধির (রুলস অব অরিজিন) কারণে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকেরা বিদেশ থেকে সুতা কিংবা কাপড় এনে সেলাই করে বিদেশে রপ্তানি করেছে। তাই স্থানীয় মিলগুলোতে সুতা জমে পড়েছে।
সর্বোপরি ঋণ নিয়ন্ত্রণের কারণে সীমার মধ্যে থেকে ব্যাংকগুলোর হাতেও নতুন ঋণপত্র খোলার মতো অর্থও নেই।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ব্যাংক দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রবণতায় যাতে অতিরিক্ত অর্থপ্রবাহ নতুন করে মূল স্তরকে উসকে না দেয়, সে জন্য আট-নয় মাস ধরে মুদ্রাপ্রবাহের রেশ টেনে ধরে রেখেছে। এর আওতায় ঋণ নিয়ন্ত্রণমূলক নানা পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ পর্যায়ে ব্যাংকগুলোর ঋণ-আমানত অনুপাত (সিডিআর রেশিও) ৮৫ শতাংশ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। তবে বেশির ভাগ ব্যাংকই এই হারের চেয়ে বেশি ঋণ আগেই দিয়ে ফেলায় নতুন ঋণ দেওয়া এক প্রকার বন্ধ হয়ে পড়ে। এতে বিলাসসামগ্রীসহ বিভিন্ন পণ্য আমদানির এলসি খোলাও বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে ব্যাংকগুলো। ফলে এই ব্যাংকগুলোর ডলারের চাহিদা আর থাকেনি।
ঈদের কারণে নিয়মিত প্রবণতা হিসেবে আগামী মাসেই প্রবাসী-আয় প্রবাহ বেশ বাড়বে, যা ডলারের জোগান বাড়াবে।
আবার জুলাই মাসে বিপিসির ৪৭ কোটি ২০ লাখ ডলারের জ্বালানি তেল আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। ২০ জুলাই পর্যন্ত ৭০ ভাগ আমদানির অর্থ সংস্থান হয়েছে। বাকি সময়ে ডলারের সংস্থান রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকগুলোই করতে পারবে। আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে বিপিসির পরিকল্পনা হচ্ছে প্রত্যেক মাসে ৪৫ কোটি ডলারের তেল আমদানি। এই অর্থও রাষ্ট্র খাতের ব্যাংকগুলো সংস্থান দিতে পারবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে।
এসব মিলিয়ে আগামী দুই মাসে বৈদেশিক খাত নিয়ে কিছুটা স্বস্তিতে থাকা যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
source:http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-07-24/news/172501
DSE NEWS
Almost all private banks have increased interest rates for consumer loans -- both old and new -- to cope with a rise in their costs of funds.
The new rates that came to effect from this month have started putting further strains on the consumers already battered by a soaring inflation.
Saidul Islam, who took a loan from United Commercial Bank's Banani branch, was surprised to see that he has to pay 18 percent instead of agreed 17 percent from July. This sudden rise in interest rate has forced Islam to pay nearly Tk 400 more per instalment every month against a loan of Tk 2 lakh.
Kamrul Ahsan took a loan from Dhaka Bank last year, and now has to pay 1.5 percentage points higher interest rate.
Dhaka Bank or UCB is not alone that has hiked interest rates for consumer loans taken one or two years ago. Consumer loan giants, BRAC Bank and Eastern Bank, said last month that they also raised rates on consumer loans.
Some banks increased the rates as high as 3 percentage points to 19.5 percent a year.
“Suddenly, I got to know that I have to pay an additional Tk 1,000 a month for a loan of Tk 5 lakh from two banks. Banks have done it without any prior consultation,” said Islam, an executive in a private enterprise.
“These rate hikes will push us into deeper problem,” said another consumer, Akhter Hossain, who took a loan last year to expand his house in Kathalbagan area. He now has to pay one percentage point higher rate against the loan.
Consumers who are already struggling with soaring inflationary pressure will face further strains with a hike in the interest rates.
Bankers, however, said they can hike the rate anytime as per loan contracts. They blamed the rate hike on rising costs of fund. Some banks took deposits at 14 percent interest rate.
Banks, particularly 30 private commercial banks, had been in a fierce race since December last year to rope in depositors to meet their liquidity demand. Deposit is their main source of funds.
“Lending rate is a floating one and can be changed anytime,” said Shafiqul Alam, additional managing director (operation) of UCB that has increased interest rates for even old consumer loans.
Asked why the depositors are not given higher rates when lending rates mark a rise, he said: “The deposit rate is fixed until maturity.”
Anis A Khan, managing director and chief executive officer of Mutual Trust Bank that has also hiked the rate for consumer loans, said he usually does not support such an increase.
“We were forced to do it because of a rise in cost of funds,” said Khan.
As to why old depositors are not given higher rates, he said money is deposited on a short-term basis (maximum one year), while loan is on a tong-term.
Moklesur Rahman, deputy managing director of Eastern Bank, also said cost of fund has pushed them to hike the interest rates for consumer loans.
The bank has increased interest rates to 19.5 percent for unsecured loans from previous 18 percent.
Syed Mahbubur Rahman, managing director and chief executive officer of BRAC Bank, said the rate hike depends on loan terms. “If it is variable, the rate can be changed,” he said.
SA Farooqui, managing director of Standard Bank that has not increased interest rates for its consumer loans, said banks can do it as per contracts.
A top central bank official said they did not issue any directive for banks to increase the rates for consumer loans.
“If the agreement permits, a bank can hike rates for loans,” said Jahangir Alam, executive director of the Bangladesh Bank. “Deposit is a short-term product and the rate is fixed.”
source:http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195460
DSE NEWS
Merchant banks in Bangladesh are mainly engaged in lending as they hardly offer any discretionary portfolio management services to their clients, exposing the vast majority of stock investors to unwanted risks and market manipulation.
Experts and investors made the allegations on Saturday, stressing that the merchant banks' role in the recent stock crash needs reassessment in the light of the jobs done by similar financial institutions in the developed markets.
"Local merchant banks tend to make profit without shouldering investment responsibilities on behalf of their clients," said Salahuddin Ahmed Khan, a professor of finance at the Dhaka University.
"During the bull runs they made big profit by lending recklessly to their clients. But most did not extend proper advise to their clients, as required under the SEC rules. It led to unbridled speculative trading, which is one of the reasons for the market crash," he said.
Bangladesh has 33 merchant banks, most of which were set up in the past three-four years during the unprecedented bull run that ended in December 2010.
But some 90 per cent of the banks offer only non-discretionary portfolio management, meaning a client can't get any advice from portfolio managers for the investment they make through the merchant bank.
But across the globe, discretionary portfolio management is more popular. Under the system, a client entrusts a merchant bank to manage his portfolio and make investment decision on behalf of the investor.
Khan said local merchant banks are reluctant to carry out discretionary portfolio management as they are mainly busy with the management of their own portfolios.
One of the three activities involved in discretionary portfolio management is the identification of assets or securities, allocation of investment and also identifying the classes of assets for the purpose of investment.
Investment through such management reduce market volatility as the portfolio managers have to decide major weights, proportion of different assets in the portfolio by taking into consideration the related risk factors.
According to merchant bankers, for non-discretionary portfolio management, the banks impose 1.25 per cent charges on clients' equity. The charges are deducted on quarterly basis.
Among the Bangladeshi banks, only three --- AB Bank, Prime Investment and IDLC --- offer limited discretionary portfolio management services.
A top official at the Securities and Exchange Commission (SEC) said the regulator has repeatedly asked the merchant banks to bring more investors under discretionary portfolio management in an effort to stabilise the market.
"But unfortunately, most merchant banks hardly bother about such services. They find non-discretionary management services more lucrative, hassle-free and cost effective," he told the FE.
"It is an unhealthy development in our stock market. We've tried several times to address the situation. But we can't compel any merchant bank to introduce discretionary services," he said.
Merchant bankers rejected the allegation, saying the investors in Bangladesh don't allow banks to meddle with their fund; rather they want to make their own investment decision.
"The practical problem is that our clients want to conduct buy-sell in accordance with their own market intelligence," Mohammad A Hafiz, vice president of Bangladesh Merchant Bankers Association, told the FE.
"That's why some banks, which launched the discretionary portfolio management services in the past few years, have lost interest. They rolled back the services because of very poor response," he said.
Hafiz said a Bangladeshi investor would rather incur loss by making investment on his own than see his fund being invested by a portfolio manager.
But talking to the FE, a number of investors said they had sought discretionary services from their merchant banks, but were bluntly refused.
"It's not true that clients have no interest in discretionary portfolio management services. The fact is that merchant banks never showed serious intention to maximise clients' return," said Himal Ahmed, an investor.
Ahmed said he has seen hugely popular similar services in India and in markets in almost all the rich nations.
"If the banks seriously promote discretionary portfolio management and show that they can ensure sizable return to the clients, I think most investors will clamour for such services. It will give the investors worry-free sleep," he said.
M. Fazlur Rahman, additional managing director of AB Bank, said the SEC should shoulder some blames for lack of discretionary services in the market.
"The SEC should have brought discretionary portfolio management under regulatory initiatives a long time ago. Unfortunately, portfolio management system is out of fashion here as the regulator is yet to fix up the jobs of merchant banks," he said.
"The merchant banks mainly run after lending business because that's best way to make money in the Bangladeshi market," Mr. Rahman told the FE.
Prof. Khan of DU said an absence of derivative market means the scope of fund management hasn't taken off in the country.
DSE NEWS
Bangladesh Bank should allow more commercial banks to open Islamic banking branches, considering the success of such banking, and to provide better services to customers, said the chief of an influential chamber.
Mahbubur Rahman, president of International Chamber of Commerce Bangladesh, yesterday said Islamic banking in Bangladesh continues to show strong growth since its inception in 1983. At present, of 48 banks, only seven private commercial banks are operating as full-fledged Islamic banks.
Rahman spoke at the opening of a daylong workshop organised by the chamber on Islamic trade finance in Dhaka.
Besides, only 21 branches of 10 conventional banks, including two foreign banks, are engaged in Islamic banking in the country, he added.
Rahman mentioned that the current global financial crisis has accentuated the urgent need to embark on one of the most radical reshape of the international financial system.
The attitudes and the approaches articulated by the advocates and the opponents of both schools of thought (government intervention and free market economy) have so far failed to deliver a viable long-term solution to the crisis or to prescribe a practical mechanism on how to deal with its consequences and implications, the ICCB chief said in a statement.
“Islamic banking has become very popular, particularly in the Muslim countries as it offers an excellent alternative to the customers.”
The principles of Islamic finance advocate fairness in payoffs and reward structures and embrace socio-economic justice amongst all. The rules of Shariah unconditionally prohibit Muslims from taking part in any transaction that might involve fraudulence, dishonesty, exploitation and ambiguity.
Therefore, it would be fair and sensible to claim that each and every financial activity that complies with the Shariah rules and guidelines is a socially responsible activity, said the ICCB chief.
Mamun Rashid, chairman of ICC Bangladesh's standing committee on banking, technique and practices; M Azizul Huq, chairman of Shariah supervisory board of City Bank, Dhaka Bank and Pubali Bank, and Ataur Rahman, ICCB secretary general, also spoke. Some 77 participants from different banks attended the workshop.
source:http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195462
DSE NEWS
Bangladesh Bank (BB) will certainly be comforted with the bumper crop production this year, but ructions in commodity markets still hold some weight for the central bank before announcing the new monetary policy later this week.
Governor Dr Atiur Rahman is set to announce the monetary policy for the first half of the current 2011-12 fiscal on Wednesday, presumably keeping inflation, investment and credit flow on the forecourt of the prime agendum of the central bank.
Speculations are also there that the governor would take a tough stand against unnecessary import to push the policy brake hard on the shrinking current account surplus.
Post budget discussions had left a wide skepticism on whether a monetary policy alone can tame the inflationary pressure and help restrain the soaring commodity prices.
During the discussions, economists and experts were of the opinion that the new monetary policy should address inflation, shrinking current account surplus and investment with more effective policy measures.
They were also concerned about the emerging risks of crowding out of the private sector in case of extensive borrowing for financing public sectors.
Most of the economists observed that the monetary policy responses to the macro-economic situation were so far in the right directions.
For instance, they listed abolishing 13 percent lending cap, allowing depreciation of Taka against US dollar, directing commercial banks to reduce their lending to deposit ratio and increasing cash reserve ration (CRR) and statutory liquidity ratio (SLR).
The governor is expected to maintain the expansionary policy with more precise measures to control inflation, increase productive investment and control luxury import and investment in the unproductive sectors.
A BB official said the new policy would also focus on creating employment in the formal sector to help achieve the fiscal target of 7 percent growth.
Like previous policies, the new one would continue support to the agriculture sector and small and medium enterprises, the official said.
He said the new policy would tighten further the credit flow to non-productive sector while it would ease further the lending to imports of essential commodities to contain inflation.
source:http://www.thebangladeshtoday.com/economy.htm
DSE NEWS
The plant of chemically treated mosquito net 'Interceptor', which is capable of killing mosquitoes, bugs and other insects, will start its commercial production by October next, officials said.
German chemical giant BASF Bangladesh in collaboration with the Grameen Bank introduced the country's first hi-tech mosquito net in the country in 2009.
BASF Grameen Limited (BGL) was formed in 2009 as a joint venture between BASF and Grameen Healthcare Trust.
BGL is a social business venture which is marketing impregnated mosquito nets in Bangladesh to improve the health and business opportunities of the poor in country.
The officials said mosquito is a common cause of various fatal diseases all over the world and BASF has taken the initiative to set up the plant as part of its social business.
"The purpose of setting up this plant is to make the net available to the poor people at a very competitive price so that they can combat insect-borne diseases like malaria," Managing Director of the company Saria Sadique told the FE.
With our strong commitment to social business, we believe that this non-profit initiative will play a significant role in helping Bangladesh achieve its millennium development goal (MDG) of malaria prevention, he added.
Explaining the difference between a conventional and a social business, he said, "In general business an investor thinks of his/her own profits while in social business an investor generates profit to better the community. Also, in social business profits are not taken back by the investors, but are reinvested to benefit a wider population."
The company began its journey in Bangladesh with an initial capital of 200,000 euros that was injected by the partners, with BASF accounting for the majority of the contribution. They introduced the first product, which was the chemically impregnated mosquito net, to help people combat insect-borne diseases.
"When we introduced the net, we got fantastic response from the market and there is no question of compromise on quality and effectiveness," Assistant Manager (Communication and Brand) of BASF Iftekhar Ali said adding that the company aimed to market the net across the country, especially in the remote areas.
"It is not a simple mosquito net. It is chemically impregnated when the fabric of the net is produced," he said.
The mosquito net contains Fendozin, a textile-finishing chemical that binds insecticide Fendona in a special coating to the fibres of the net.
Fendona diffuses in a controlled manner to the surface of the coating with a triple effect, which repels, knocks down and kills mosquitoes when they come into contact with the net.
The BASF official said the net has no harmful effects on the human body and provides odourless and invisible protection against mosquitoes. Another feature of the net is that it gives protection even after 20 washes.
The factory, which is being established at the Grameen Social Business Industrial Park in Gazipur, is expected to start production by October to make 750,000 nets a year.
The production capacity will rise to 1,000,000 pieces a year gradually.
Since the time the product was first launched in Bangladesh, the company sold the nets in the domestic market by importing it from Vietnam and China.
But high import duties, VAT and taxes have made the nets less competitive against the locally made mosquito nets.
"Now, a double-bed size Interceptor is sold at Tk 850 due to the high duties and taxes, but we hope the price will drop when it will be produced locally," the BASF official said.
The social business entity looks to tap the domestic market at a time when about 2.3 million pieces of mosquito nets are consumed a year. The company expects to capture 5 per cent of the market within 4 years, BASF officials said.
The UN and other international agencies are using our interceptors to combat malaria in Africa, they added.
The mosquito net will be readily adopted because of a growing consciousness among people on the harmful effects of mosquito coils and aerosol sprays on health and the environment, they explained.
source:http://www.thefinancialexpress-bd.com/more.php?news_id=143780&date=2011-07-24
DSE NEWS
লভ্যাংশ নিয়ে আইনি জটিলতার কারণে সাড়ে তিন মাস ধরে বন্ধ রয়েছে জ্বালানি খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পদ্মা অয়েল কম্পানি লিমিটেডের শেয়ারের লেনদেন। ফলে এই কম্পানির শেয়ারে লগি্নকারী সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রায় ৩৯৫ কোটি টাকা আটকে রয়েছে। কম্পানি আইন অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ১৪ দিনের জন্য লেনদেন বন্ধ রাখার নিয়ম থাকলেও এই শেয়ারের ক্ষেত্রে একজন বিনিয়োগকারীর দায়ের করা রিট মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ায় বারবার স্থগিতাদেশ বাড়াচ্ছে এসইসি। ফলে দীর্ঘ সাত মাসের অচলাবস্থা কাটিয়ে কিছু দিন ধরে শেয়ারবাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরলেও পদ্মা অয়েলের শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা এ সুবিধা গ্রহণ করতে পারছেন না।
মোহাম্মদ ইসমাইল নামের এক বিনিয়োগকারী লেনদেন স্থগিতের দুদিন আগে ৭৪০ টাকা করে পদ্মা অয়েলের এক হাজার শেয়ার কিনেছেন। কিন্তু এর পরই এই কম্পানির শেয়ার লেনদেন স্থগিত হয়ে যাওয়ায় পুরো টাকাই আটকে আছে। এ প্রসঙ্গে তিনি কালের কণ্ঠকে বলেন, 'নিজের টাকার সঙ্গে তিন লাখ টাকা ঋণ নিয়ে পদ্মা অয়েলের শেয়ার কিনেছি। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে লেনদেন বন্ধ থাকায় ঋণের সুদ বাড়ছে। এ ছাড়া ধারাবাহিক পতনের পর এক মাস ধরে বাজারে যে ইতিবাচক হাওয়া বইছে, আমরা সেটা গ্রহণ করতে পারছি না_নগদ টাকার অভাবে।'
তিনি বলেন, 'লেনদেনের ওপর হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে পদ্মা অয়েলের লেনদেন বন্ধ রয়েছে। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বিষয়টি দ্রুত সমাধানের চেষ্টা করছে বলে মনে হয় না।' ইসমাইলের মতো হাজারও বিনিয়োগকারীর টাকা লভ্যাংশ নিয়ে পদ্মা অয়েলের আইনি জটিলতার কারণে আটকে গেছে। হতাশার পাশাপাশি তাঁদের ক্ষোভও বাড়ছে।
পদ্মা অয়েলের লেনদেন পুনরায় চালু প্রসঙ্গে সিএসই এজিএম (কমপ্লাইয়েন্স) মোহাম্মদ মর্তুজা আলম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'পদ্মা অয়েলের ঘোষিত লভ্যাংশ পরিবর্তন এসইসি আইন অনুযায়ী হয়নি। তাই এসইসির অনুমতি নিয়েই ডিএসই লেনদেন স্থগিত করেছে। স্বাভাবিকভাবে আমরাও লেনদেন স্থগিত রেখেছি। পদ্মা অয়েল কর্তৃপক্ষ আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।'
এ ব্যাপারে পদ্মা অয়েলের মহাব্যবস্থাপক (মার্কেটিং) ও কম্পানিসচিব মাহফুজুল হকের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি কোনো মন্তব্য না করে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে কথা বলার অনুরোধ করেন। ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম শামসুদ্দোহার মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি। তবে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার ডিভিশনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, কম্পানির পক্ষ থেকে বিষয়টি সমাধানের জন্য এসইসি ও ডিএসইর চাহিদা অনুযায়ী সব কাগজপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। সর্বোচ্চ চেষ্টার পর বিষয়টি এখনো ঝুলে আছে। এতে বিনিয়োগকারীরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন, তেমনি পদ্মা অয়েলও সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। কম্পানি আইন-১৯৯৪ অনুযায়ী, যেকোনো পরিস্থিতিতে একটি কম্পানির শেয়ার লেনদেন সর্বোচ্চ ১৪ দিনের জন্য বন্ধ রাখতে পারে। পরে প্রয়োজনে নতুন আবেদনের ভিত্তিতে স্থগিতাদেশ বাড়ানো যায়।
source:http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Football&pub_no=591&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=1
Updated news from Bangladesh & update automatically (Current news, Job Link, Immigration updates)
Please Wait Just 1 Minute to Load this Page
Please Wait Just 1 Minute to Load this Page
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Make Money With Google AdSense
Anyone who owns or is thinking about creating a website would be crazy to ignore this.
I am happy to say that making money with your site, no matter the topic, has become easier than it's ever been before - and it's 100% legitimate.
If AdSense had been available in 2000, I would have NEVER shut down my soap opera fan site that received 200 hits per day. I would have been able to earn money from that traffic and probably turned a small profit.
What is AdSense?
Google.com earns most of its revenue by allowing other website owners to advertise on their search result pages. All this is managed through a program they call AdWords.
Now you can earn a share of the revenue that Google earns from AdWords by displaying these same text ads on your site. In other words, you're helping Google advertise and they pay you a percentage of what they earn.
This program is called AdSense.
Every website owner should at least consider the program. Even if your site is just for information purposes, you can still participate and make decent money with AdSense -- or at least enough to fund your website.
So if you are one of those people that doesn't like the idea of paying for a site, this is an excellent way to earn your money back and then some.
How AdSense Works
Don't like to read a lot of text? Watch my 4-minute video on how AdSense works.
How Much Can You Earn With AdSense?
Google does not disclose exactly how much you'll earn per ad that is clicked.
The commission you receive per click depends on how much advertisers are paying Google for the particular ad. You will earn a share of that amount. I've heard of earnings anywhere from 2 cents to $15 per click.
So it is logical to believe that keyword phrases like debt free, employment, make money, mp3, sex, etc. will earn you more per click since these are highly competitive keywords that are searched for quite a bit on the web.
Advertisers generally pay more for popular terms because they are searched for more.
Even though Google will not reveal how much you are earning for each ad that is clicked from your site, you can still login to your account at any time and see the total amount of revenue you've generated that day, week, month, year, etc.
For example, if you see that you've made $12.60 today from 9 clicks then you can calculate that your average click-thru commission was $1.40 per click. That's as detailed as their stats will get. Also remember, that's only an average. You won't know how much each specific ad brought in.
The amount you'll earn also depends largely on the amount of targeted traffic you receive to your own site, how well the ads match your audience's interests, the placement of the ads on your pages, and of course the amount you receive per click.
Ideally, you should create a site on a topic you know a lot about. That way you'll have a much easier time creating a generous amount of content on that subject.
jobs @ JobStreet.com
The New Nation
Life insurance
Life insurance is a contract between the policy holder and the insurer, where the insurer promises to pay a designated beneficiary a sum of money (the "benefits") upon the death of the insured person. Depending on the contract, other events such as terminal illness or critical illness may also trigger payment. In return, the policy holder agrees to pay a stipulated amount (the "premium") at regular intervals or in lump sums. In some countries, death expenses such as funerals are included in the premium; however, in the United States the predominant form simply specifies a lump sum to be paid on the insured's demise.
The value for the policy owner is the 'peace of mind' in knowing that the death of the insured person will not result in financial hardship.
Life policies are legal contracts and the terms of the contract describe the limitations of the insured events. Specific exclusions are often written into the contract to limit the liability of the insurer; common examples are claims relating to suicide, fraud, war, riot and civil commotion.
Life-based contracts tend to fall into two major categories:
Protection policies – designed to provide a benefit in the event of specified event, typically a lump sum payment. A common form of this design is term insurance.
Investment policies – where the main objective is to facilitate the growth of capital by regular or single premiums. Common forms (in the US) are whole life, universal life and variable life policies.
No comments:
Post a Comment