Please Wait Just 1 Minute to Load this Page

Please Wait Just 1 Minute to Load this Page

Monday, July 25, 2011

Stock Market: Todays News Paper, 25-July-2011

DSE NEWS
আগের দিনগুলোর ধারাবাহিকতায় গতকাল রোববারও দেশের শেয়ারবাজারের মূল্যসূচক বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে ব্যাংকিং খাতের শেয়ার।
অন্যান্য খাতের বেশির ভাগ শেয়ারের দর কমলেও ব্যাংকিং খাতের চাহিদা ছিল চোখে পড়ার মতো। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) তালিকাভুক্ত এ খাতের ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৫টির দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে লেনদেনের ওপরে। ডিএসইতে গতকাল এক হাজার ৯৫৭ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি সময়কালে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। এর আগে গত ৮ ডিসেম্বর এক হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
এ ব্যাপারে ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী প্রথম আলোকে বলেন, ধসের পর বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে প্রবল তারল্য-সংকট বিরাজ করছিল। ইতিমধ্যে এই সংকট অনেকাংশে কমেছে। যার ফলে বিনিয়োগকারীদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায় লেনদেন বেড়েছে। এ ছাড়া শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগও লেনদেন বাড়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন তিনি।

শাকিল রিজভী বলেন, বাজার বাড়তে থাকলে সবাই আসে। আবার কমতে থাকলে সবাই হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। বিষয়টি উল্টো হওয়া উচিত ছিল। তাহলে বাজারও স্বাভাবিক আচরণ করত।
ডিএসইর সভাপতি মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন শেয়ার সরবরাহ দরকার। আর এ জন্য ডিএসইর পক্ষ থেকে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
গতকাল দিন শেষে ডিএসইর সূচক দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ৭১০ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১২৮টির, কমেছে ১২৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৭২ পয়েন্ট বেড়ে ১৯ হাজার ১৮৭ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হয়েছে ২০৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এর মধ্যে বেড়েছে ১০৩টির, কমেছে ৯৪টির আর অপরিবর্তিত ছিল নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে গতকাল ১৯৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে চার কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে গতকাল লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় ছিল গ্রামীণফোন, বেক্সিমকো, আফতাব অটোমোবাইলস, আরএন স্পিনিং, সাউথইস্ট ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ইউনাইটেড এয়ার, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা ও এমজেএল বিডি।
source:http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-07-25/news/172772


DSE NEWS
চলতি অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার পুনর্বিন্যাস করায় বিনিয়োগকারীরা আর্থিকভাবে তেমন একটা লাভবান হবেন না। আর পুরোনো বিনিয়োগকারীরা প্রকৃত হিসাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এভাবেই সঞ্চয়পত্রের মুনাফায় এক ধরনের শুভংকরের ফাঁকি তৈরি করা হয়েছে।
২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে মুনাফার হার বাড়ানোর কথা বলা হলেও মূলত সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম নামে বিনিয়োগকারীদের কিছু বাড়তি অর্থ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ক্ষেত্রে শর্ত দেওয়া হয়েছে, মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সঞ্চয়পত্র নগদায়ন করে ফেললে সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম সুবিধা পাওয়া যাবে না। অর্থা ৎ বাড়তি অর্থ পাওয়া যাবে না। এতে মূলত সঞ্চয়পত্রগুলোয় আগের মুনাফার হার কার্যকর থাকছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম দিন বা ১ জুলাই থেকে বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্রের বিদ্যমান মুনাফার হারের সঙ্গে শুধু সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম হিসাবে দশমিক ৩৮ শতাংশ থেকে ১ দশমিক ৩ শতাংশ পর্যন্ত হারে বাড়তি অর্থ প্রদানের ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে খুশি রাখার চেষ্টা করলেন অর্থমন্ত্রী। অন্যদিকে সাধারণ মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তদের একটু স্বস্তি দেওয়ার ধারণা দিলেন।
সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম দেওয়ার ফলে গ্রাহক পর্যায়ে সার্বিক মুনাফার হার কিছুটা বেড়েছে। সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি সঞ্চয়পত্র পরিবার সঞ্চয়পত্র ও পেনশনার সঞ্চয়পত্রে বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। পরিবার সঞ্চয়পত্রের নতুন মুনাফার হার বার্ষিক ১২ দশমিক ০৭ শতাংশ। এত দিন এই সঞ্চয়পত্রে এই হার ছিল ১১ দশমিক ০৪ শতাংশ। পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার ১১ শতাংশের পরিবর্তে ১১ দশমিক ৮১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে নতুন মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫৫ শতাংশ, আগে যা ছিল ১১ শতাংশ। আর তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ দশমিক ৭৮ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। ডাকঘর সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হারও একই রকম বাড়ানো হয়েছে।
এই সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম আয় হিসাবে গণ্য করার সুযোগ না থাকায় এর ওপর উ ৎ সে কর বসবে না। কিন্তু প্রিমিয়াম বাদে মুনাফার ওপর ৫ শতাংশ হারে উ ৎ সে আয়কর কর্তন প্রযোজ্য হবে।
যেমন, পরিবার সঞ্চয়পত্রের ওপর প্রিমিয়ামসহ মোট মুনাফার হার ১২ দশমিক ০৭ শতাংশ। এর মধ্যে মুনাফার হার ১১ শতাংশ আর প্রিমিয়াম ১ দশমিক ০৭ শতাংশ। ফলে কোনো গ্রাহক এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতিমাসে মুনাফা প্রাপ্য হবেন ৯১৬ টাকা ৬৭ পয়সা। আর ৫ শতাংশ হারে উ ৎ সে কর হিসাবে ৪৫ টাকা ৮৩ পয়সা কেটে রাখার পর প্রকৃত প্রাপ্তি দাঁড়াবে ৮৭০ টাকা ১৪ পয়সা। তবে সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম হিসাবে যুক্ত হবে ৮৯ টাকা ১৬ পয়সা। ফলে মাস শেষে ওই বিনিয়োগকারী হাতে পাবেন মোট ৯৬০ টাকা। অন্যদিকে এই সঞ্চয়পত্রে ১ জুলাইয়ের আগে যাঁরা বিনিয়োগ করেছেন, তাঁরা প্রতিমাসে পাবেন ৯২০ টাকা।
তবে কোনো বিনিয়োগকারী যদি পাঁচ বছরের মেয়াদের এই সঞ্চয়পত্রে এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করে মেয়াদপূর্তির আগে নগদায়ন করেন, তাহলে প্রিমিয়ামের অর্থ কেটে রাখা হবে। যেমন, তিন বছর পর নগদায়ন করলে তিন বছরের (৩৬ মাসের) প্রিমিয়াম বাবদ তিন হাজার ২০৯ টাকা ৭৬ পয়সা কেটে রাখা হবে।
একইভাবে পেনশনার সঞ্চয়পত্রে এক লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতিমাসে দশমিক ৮১ শতাংশ হারে সামাজিক নিরাপত্তা প্রিমিয়াম পাওয়া যাবে। প্রতিমাসে প্রিমিয়ামসহ মুনাফা পাওয়া যাবে দুই হাজার ৮১৫ টাকা। ১ জুলাইয়ের আগে যাঁরা এই সঞ্চয়পত্রটি কিনেছেন, তাঁরা মাসে মুনাফা পাবেন দুই হাজার ৭৫০ টাকা।
আবার ১ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের বিপরীতে মেয়াদ শেষে পাওয়া যাবে এক লাখ ৫৫ হাজার টাকা। ১ জুলাইয়ের আগে কেনা থাকলে তাতে মেয়াদ শেষে এক লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকা পাওয়া যাবে।
তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রে মুনাফা পাওয়া যাবে দুই হাজার ৫৬৫ টাকা। ১ জুলাইয়ের আগে কেনা থাকলে মুনাফা পাওয়া যাবে আড়াই হাজার টাকা।
source:http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-07-25/news/172776


DSE NEWS
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, বেসরকারি খাতে নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেওয়ার বিষয়টি সরকারের একটি রাজনৈতিক ইচ্ছা।
অর্থমন্ত্রী জানান, কয়টি ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। বাংলাদেশ ব্যাংককে এ ব্যাপারে তথ্য-উপাত্ত যাচাই করে সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে।
গতকাল রোববার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘বাজেট বাস্তবায়ন ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জনসংখ্যার পরিমাণ নিয়ে দ্বিমত থাকতে পারে। অনেক মন্ত্রীই অভিযোগ করেছেন, তাঁর বাড়িতে কর্মীরা যাননি। আমার বাড়িতে যারা গিয়েছিল তারাও দুর্বল। তবে আমি মনে করি, আগামী সেপ্টেম্বরে নমুনা নিয়ে জরিপ শেষ হলে বলা যাবে জনসংখ্যা আসলে কত। তবে আমার ধারণা, প্রবাসীসহ জনসংখ্যা ১৬ কোটি হবে।’
প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেও জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপি) বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটির কিছু বেশি উল্লেখ করেছিল। তখন অর্থমন্ত্রী এ তথ্যকে বিভ্রান্তিকর বলে উল্লেখ করেছিলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে ইআরএফের সভাপতি মনোয়ার হোসেন সভাপতিত্ব করেন। এ সময় ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক আবু কাওসার উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী নতুন ব্যাংক নিয়ে বলেন, ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসে ব্যাংকগুলোর সাময়িক মুনাফার তথ্যে প্রতীয়মান হয়, এ খাতে যথেষ্ট প্রতিযোগিতা হচ্ছে না। নতুন ব্যাংক করার অনুমতি দিলে প্রতিযোগিতা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার বাংলাদেশ ব্যাংককে নতুন ব্যাংকের জন্য লাইসেন্স দিতে কোনো চাপ প্রয়োগ করছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক পৃথক করা যায় না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর কর্তৃত্ব করার ক্ষমতা সরকারের আছে। সরকারের ইচ্ছা হয়েছে তাই ব্যাংক স্থাপনের জন্য নতুন আবেদন আহ্বান করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দেশের অর্থনীতির আকার বিবেচনায় দেশে নতুন কোনো ব্যাংক স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা নেই বলে ২০০৮ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সমীক্ষার কথা সাংবাদিকেরা উল্লেখ করলে অর্থমন্ত্রী বলেন, বিগত আড়াই বছরে অর্থনীতির আকার অনেক বেড়েছে। এখন ওই সমীক্ষার আর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
আরেক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, দলীয় ব্যক্তিদের সুবিধা দিতে নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার বিষয়টি তাঁর জানা নেই।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্পর্কে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, দেশের আর্থিক খাত অর্থা ৎ তালিকাভুক্ত ব্যাংক ও অন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর তদারকি বাড়াতে হবে। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি বিভাগকে আরও শক্তিশালী করে সম্পূর্ণ আলাদা বিভাগ করতে হবে। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকিতে দুর্বলতা আছে। তা না হলে, যেখানে ৮৫ শতাংশ ঋণ দেওয়ার কথা, সেখানে ১১০ শতাংশ ঋণ ব্যাংকগুলো দেয় কীভাবে।
মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, ভোজ্যতেল ও খাদ্যদ্রব্য ছাড়া অন্য সব পণ্যের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে আছে। উচ্চমূল্যস্ফীতির কারণ আন্তর্জাতিক বাজার। তার পরও আন্তর্জাতিক বাজারের চেয়ে দেশে পণ্যের দাম কমই আছে। তবে এর সঙ্গে কিছু ব্যবসায়ী জড়িত। যেহেতু রাতারাতি পণ্যের দর কমানো যাবে না, তাই গরিব মানুষকে কমমূল্যে পণ্য সরবরাহ করতে হবে।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, শেয়ারবাজারের তথাকথিত ধস নিয়ে যে ভাঙচুর হয় তা রাজনৈতিক। শেয়ারবাজারে ওঠানামা থাকবেই। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা প্রতিদিন দাম বাড়তে হবে।
source:http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-07-25/news/172864


DSE NEWS
The move aims to ease stress on balance of payments
The central bank has recommended the government issue bonds on the international market against major public-sector infrastructure projects, including the new Padma Bridge, to reduce pressure on balance of payments (BoP).
Bangladesh Bank last week put forward a set of recommendations to ease pressure on BoP, and its board held an exclusive meeting with Finance Minister AMA Muhith on the matter.
The finance minister while replying to a query from reporters at a meeting with Economic Reporters' Forum at the National Press Club yesterday said they have got such recommendations from the BB and “this has already been acted on”.
He also said the government is trying to ease the conditions for taking loans from abroad which was approved by a government hard term loan committee headed by the central bank governor.
Finance ministry officials said the BB in a report has analysed the external balance situation and observed that heavy import payment financed by domestic credit coupled with declining foreign financing has created pressure on the exchange rate of the taka.
The central bank also said, if foreign resource inflow does not improve to the expected level, the reserve will fall further and depreciation pressure on the taka may continue to worsen, with attendant increase in inflationary pressure.
Though the overall balance of the external sector remained surplus in recent times, there was a deficit of $747 million in the July-May period of the last fiscal year. It was a $2.66 billion surplus in the same period of the previous fiscal year.
The taka is continuously losing ground to the dollar. On July 19, it depreciated around 7 percent and the rate stood at Tk 74.58.
The BB said there may not be much scope of the government's targeting major further increase in foreign financing, the fiscal 2012 budget having already targeted doubling of the fiscal 2011 borrowing from traditional external sources.
The central bank said issuing bond in the external market is a realistic option for easing borrowing pressure on the domestic banking system.
The BB also said, instead of continually adding on numerous new ADP project undertakings reliant solely on domestic financing, completion of the large number of donor supported projects in pipeline should be accorded priority.
This will help ease pressure on the limited foreign exchange liquidity in the domestic market, it said.
The BB and the domestic banking sector can facilitate term borrowing by entrepreneurs of private sector industrial projects for investment needs.
The large difference between borrowing interest rates in the taka and in foreign exchange is now large enough to cover exchange risks, making such borrowing viable for projects with taka income as well as export oriented ones, the BB said.
source:http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195641


DSE NEWS
The government received Tk 326 crore as revenue from tax on brokerage commission last fiscal year, a 154 percent rise in tax collection over the previous fiscal.
The government also bagged Tk 121 crore as tax from share sales by sponsor shareholders and placement holders in fiscal 2010-11, when a 5 percent tax on such sales was imposed for the first time.
The growth in tax on brokerage commission, according to a fortnightly publication of the Dhaka Stock Exchange, was mainly backed by increase in share transactions on the premier bourse during the period.
Last fiscal year, the benchmark index of the prime bourse rose to its highest ever level at 8,918 points, while the highest ever single-day turnover on the bourse was Tk 3,249 crore on December 5 after a record breaking rally in the turnover.
The other reason was doubling the ratio of tax deductible at source for brokerage commission of the stockbrokers from 0.025 percent in 2009-10 to 0.05 percent in 2010-11.
Usually, the DSE management first collects the tax from stockbrokers on sell-buy commission and then submits the total amount to the National Board of Revenue.
“The stockbrokers' contribution to the state coffer saw the huge growth due mainly to a massive rise in share transactions,” said Shakil Rizvi, president of the DSE.
The increase in the tax ratio by 100 percent from 0.05 percent to 0.1 percent last fiscal year also contributed to the huge tax collection, he said.
“Although we had urged the government not to increase the tax ratio further, the government doubled the tax ratio,” he said.
After the market debacle, it became difficult for the members or stockbrokers to survive as their business volume marked a steep fall, he said.
Moreover, Rizvi said, the brokerage commission is ultimately borne by the investors. Since the members pay tax on the turnover irrespective of their profit or loss, their tax burden is multiplying with the transaction volume, he added.
Some others, however, said the brokerage tax could be even higher unless the market saw a massive correction in share prices during the January-February period.
source:http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195642


DSE NEWS
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, তথ্যের সহজলভ্যতা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থার নিশ্চয়তা প্রদান করে এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী বা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে সাহায্য করে। এর উদ্ভাবনশীলতা, লেনদেনের মূল্যহ্রাস এবং সর্বোপরি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশ প্রকারন্তরে বিনিয়োগ পরিবেশকে উন্নত করে যার ফলে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের কর্মদক্ষতা বেড়ে যায়। রাজধানীর হোটেল পূর্বাণীতে গত শনিবার রাতে ব্যাংকার্স চিফ টেকনোলজি অফিসার্স ফোরাম আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্য ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তিনি আরো বলেন, প্রযুক্তির এই অত্যাবশ্যক গুরুত্ব অনুধাবন করে বর্তমান সরকার 'ভিশন ২০২১' রূপকল্প প্রণয়ন করেছে যেখানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ এবং উচ্চমানের অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখা হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দক্ষতার সঙ্গে একটি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সুগভীর সম্পর্কের কথা বিবেচনা করে আজকের অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি সরকারের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । তিনি বলেন, দেশের আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সামাজিক বিকাশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার তথা আর্থিক খাতকে পরিপূর্ণভাবে ডিজিটালাইজড করতে সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করার জন্য অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। সর্বোচ্চ দক্ষতা ও নিপুণতার সঙ্গে সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের আর্থিক খাতকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ বছর মেয়াদি কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। এ পরিকল্পনার চূড়ান্ত লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংককে উন্নত প্রযুক্তিনির্ভর আন্তর্জাতিকমানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। তিনি দেশে ডিজিটাল ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলার স্বার্থে সাম্প্রতিক সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে বলেন, অনলাইন ব্যাংকিং, ই-কমার্স, ই-টেন্ডারিং, ই-রিক্রুটমেন্ট, মোবাইল ব্যাংকিং সেবার ব্যবস্থা ইত্যাদি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। গত দুবছর বাংলাদেশ ব্যাংক একটি আধুনিক ও নিরাপদ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম চালু করার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা।
source:http://www.dainikdestiny.com/index.php?view=details&type=main&cat_id=1&menu_id=31&pub_no=82&news_type_id=1&index=2

Top

DSE NEWS
নিবন্ধিত মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর দুই বছরে অন্তত একটি কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দেওয়ার আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। নিয়মিত শেয়ার সরবরাহের মাধ্যমে শেয়ারবাজারের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা রক্ষা ও বাজারের আকার বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ২০০৯ সালের ২০ এপ্রিল মার্চেন্ট ব্যাংকার্স ও পোর্টফোলিও ম্যানেজার বিধিমালা, ১৯৯৬ সংশোধন করে এ সংক্রান্ত ধারা যুক্ত করে; যা কার্যকর হয়েছে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে। কিন্তু কার্যকর হওয়ার ১৯ মাস পার হলেও নিবন্ধিত ৩৬ মার্চেন্ট ব্যাংকের মধ্যে অন্তত ২০টি প্রতিষ্ঠান এ শর্ত পরিপালনে ব্যর্থ হয়েছে। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে যেসব মার্চেন্ট ব্যাংক এ শর্ত পালনে ব্যর্থ হবে, তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে এসইসি। গত বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত আটটি মার্চেন্ট ব্যাংক মাত্র সাতটি কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে।
এমন প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি এসইসি প্রতিটি মার্চেন্ট ব্যাংকের কাছে চিঠি ইস্যু করে জানতে চেয়েছে, নিবন্ধন লাভের পর এখন পর্যন্ত তারা কয়টি কোম্পানিকে বাজারে তালিকাভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি মার্চেন্ট ব্যাংক ইতিমধ্যে এ চিঠির জবাব দিয়েছে। সূত্র আরও জানায়, আইনি বাধ্যবাধকতা স্মরণ করিয়ে দিতে এ চিঠি দেওয়া হয়েছে। মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়ার বিষয় স্বীকার করে এসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম সমকালকে জানিয়েছেন, চিঠির জবাব পাওয়ার পর মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো আইন পরিপালনে ব্যর্থ হয়েছে কি-না তা খতিয়ে দেখবে এসইসি।
মার্চেন্ট ব্যাংকার্স ও পোর্টফোলিও ম্যানেজার বিধিমালা, ১৯৯৬-এর অধীনে নিবন্ধিত ও পরিচালিত মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর প্রধান কাজ হলো বাজারে নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তির কাজ করা, নিজস্ব পোর্টফোলিও বিনিয়োগের পাশাপাশি গ্রাহকদের পক্ষে পোর্টফোলিও বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা, আন্ডার রাইটিং কাজ করা। নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তির কাজ করতে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ব্যাপক অনাগ্রহের কারণে এসইসি ২০০৯ সালের ২০ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট বিধিমালার ৭-এর উপবিধি ৩-এর (খ) সংশোধন করে ২০১০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে প্রতি দুই পঞ্জিকা বছরে অন্তত একটি পাবলিক ইস্যুর (নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তি) দালিলিক প্রস্তাব জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আরোপ করে।
দেশের শেয়ারবাজারে বর্তমানে নিবন্ধিত মার্চেন্ট ব্যাংকের সংখ্যা ৩৬টি। এর মধ্যে পাঁচটি এ বছর নিবন্ধিত হয়েছে। বাকি ৩১টির সবগুলো এ বিধিমালা সংশোধনের আগেই নিবন্ধিত। এর মধ্যে এএএ কনসালটেন্স অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাডভাইজারস, আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট নামে তিন মার্চেন্ট ব্যাংকই মূলত নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তি বা ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করে থাকে।
বিভিন্ন মার্চেন্ট ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই তিনটি মার্চেন্ট ব্যাংক বাদে বাকিগুলোর ইস্যু ব্যবস্থাপনার জন্য কোনো বিভাগ বা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নেই। কেবল নিজস্ব ও গ্রাহকদের পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপনা ও মার্জিন ঋণ প্রদানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ব্যবসায়িক কার্যক্রম। ডিএসই থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, ২০০৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত দেশের শেয়ারবাজারে মোট ৯২টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধিক ২৯টি কোম্পানির তালিকাভুক্তির কাজ করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ সংস্থা আইসিবির সহযোগী কোম্পানি আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট। এছাড়া এএএ কনসালটেন্স অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাডভাইজারস ও প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট যথাক্রমে ২৬টি ও ১৩টি কোম্পানির তালিকাভুক্তির কাজ করেছে। বাকি ১৫টি মার্চেন্ট ব্যাংক মোট ৪০টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত করেছে। ২০টি কোম্পানি এ সময়ে এককভাবে একটিও কোম্পানির তালিকাভুক্ত করতে পারেনি।
আইনি বাধ্যবাধকতা আরোপের পর ২০১০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত এএএ কনসালটেন্স অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাডভাইজারস, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ইউনিয়ন ক্যাপিটাল ও জনতা ব্যাংক প্রত্যেকে নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়া প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের সঙ্গে যৌথভাবে গ্রামীণ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট, স্বদেশ ইনভেস্টমেন্ট, মার্কেন্টাইল সিকিউরিটিজ ও আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট একটি মাত্র কোম্পানি মালেক স্পিনিং কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। এই আটটি ছাড়া আরও পাঁচটি মার্চেন্ট ব্যাংক বেশ কয়েকটি কোম্পানির তালিকাভুক্তির আবেদন জমা দিয়েছে। লাইসেন্স ধরে রাখতে মার্চেন্ট ব্যাংক যৌথভাবে ইস্যু ব্যবস্থাপনার পরিকল্পনা করছে বলে জানা গেছে।
ইস্যু ম্যানেজারের কাজ করতে না পারার কারণ হিসেবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেসরকারি কোম্পানিগুলোর মালিকরা নিজের কোম্পানির মালিকানা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করতে চান না। এছাড়া তালিকাভুক্তি সংক্রান্ত জটিলতা, এ সংক্রান্ত খরচ বেশি হওয়া, তালিকাভুক্তির পর জবাবদিহিতা বৃদ্ধি, ব্যাংক থেকে অপেক্ষাকৃত ঋণের সহজলভ্যতা, ব্যাংক ঋণ ফেরত না দেওয়ার সংস্কৃতি, চার্টার্ট অ্যাকাউনটেন্টের মাধ্যমে কোম্পানির আর্থিক অনিয়মের সুযোগসহ প্রভৃতি কারণে বেসরকারি কোম্পানির মালিকরা নিজ কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করতে নিরুৎসাহিত হন।
দেশের অন্যতম প্রধান মার্চেন্ট ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ২০০১ সালের মার্চে নিবন্ধন গ্রহণ করলেও গত ১০ বছরেরও বেশি সময়ে একটি নতুন কোম্পানি তালিকাভুক্ত করতে পারেনি। এর কারণ সম্পর্কে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা তানভীর রেজা জানান, বেসরকারি কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব দেওয়া হলে তারা তা শুনতে চায় না। একটি তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের কোম্পানির উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে আসার আমন্ত্রণ জানালে তারা উল্টো শেয়ারবাজারে আসার বাধ্যবাধকতা থেকে কী ভাবে রেহাই পাওয়া যায়, তার পরামর্শ চেয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত আমরা কোম্পানিটিকে রাজি করাতে পেরেছি। স্বন্যামখাত এবি ব্যাংকের মালিকানাধীন ও এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে জনতা ব্যাংক বাদে অন্যগুলো এখনও কোনো কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করতে পারেনি।
উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট এবং সাউথইস্ট ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই দুই মার্চেন্ট ব্যাংকে ইস্যু ব্যবস্থাপনার জন্য নির্দিষ্ট কেনো বিভাগ বা কর্মকর্তা নেই। এর মধ্যে উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের প্রিন্সিপাল অফিসার মোঃ শাহিনূর রহমান বলেন, 'আমি জানি, মার্চেন্ট ব্যাংকে দুই বছরে একটি নতুন কোম্পানি আনা, পাঁচটি পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট ও দুটি ইস্যুর আন্ডাররাইটারের কাজের মধ্যে যে কোনো দুটি করা বাধ্যতামূলক। ইস্যু ব্যবস্থাপনার কাজ না করলেও বাকি কাজগুলো আমি করে থাকি।'
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শেয়ারবাজারের স্থিতিশীলতা রক্ষায় চাহিদার বিপরীতে নিয়মিতভাবে নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তির বিকল্প নেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, গত দুই বছরে যে ব্যাপক শেয়ার চাহিদার সৃষ্টি হয়েছিল, তার বিপরীতে নতুন শেয়ার সরবরাহ করা গেলে বাজারে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়ানো যেত।' বড় বিপর্যয়ের ধকল সেরে উঠে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে আবারও যেভাবে শেয়ার লেনদেন অর্থাৎ চাহিদা বাড়ছে, এ পরিস্থিতি নতুন কোম্পানির তালিকাভুক্তির মাধ্যমে শেয়ার সরবরাহ বাড়ানো না গেলে, পরিস্থিতি আবারও জটিল হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন তিনি। শেয়ারবাজার বিশেষজ্ঞ আবু আহমেদও মনে করেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো সক্রিয় না হলে বাজারের স্থিতিশীলতা বিঘি্নত হবে। তবে তিনি বলেন, 'বেসরকারি কোম্পানির মালিকরা যদি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া লাভজনক মনে না করেন, তবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো চাইলেও তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবে না।' আবু আহমেদ জানান, কিছু মার্চেন্ট ব্যাংকের এ কাজে অনীহা রয়েছে, এ কথাও সত্য। তবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে সক্রিয় করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসিকে প্রধান দায়িত্ব নিতে হবে।
source:http://www.shamokal.com/


DSE NEWS
আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার দেশের সকল আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান বরাবর পাঠানো হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ব্যয় কমাতে এ নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নিবন্ধন নেয়া কোম্পানির ক্ষেত্রে তার ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ হবে ১০০ কোটি টাকা। তবে তা পরিশোধিত মূলধন ও সংরক্ষিত তহবিল এর পরিমাণ বাংলাদেশ ব্যাংকের সময় সময় নির্ধারিত সম্পদের ঝুঁকিভিত্তিক ন্যূনতম সংরক্ষণ করা মূলধন অপেক্ষা কম হবে না। এছাড়া বিদেশে নিবন্ধন করা প্রতিষ্ঠানগুলোকেও সমপরিমাণ টাকা সংরক্ষণ করতে হবে।
সার্কুলারে বলা হয়েছে, যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধনের ঘাটতি রয়েছে, তা আগমাী ২০১২ সালের ৩০ জুনের মধ্যে পূরণ করতে বলা হয়েছে। পরিশোধিত মূলধন সংগ্রহের ক্ষেত্রে এসব প্রতিষ্ঠান প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আইপিও বা রাইট শেয়ার বা বোনাস শেয়ার ইস্যুর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। তবে পরিশোধিত মূলধন ঘাটতি থাকা অবস্থায় কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠান নগদে লভ্যাংশ প্রদান করতে পারবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধন বা পুঁজি যত বেশি হবে, তার আর্থিক ভিত্তি ততই দৃঢ় হবে। মূলধন বাড়ানোর ফলে এ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণযোগ্য তহবিলের পরিমাণ বাড়বে, পাশাপাশি কমবে তহবিল ব্যয়। এতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা উন্নত হবে এবং বেশি করে ঋণ দিতে পারবে। এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক ভিত্তি আরো শক্তিশালী হবে এবং শিল্পখাতে বেশি করে পুঁজির যোগান দিতে পারবে।
source:http://new.ittefaq.com.bd/news/view/30808/2011-07-25/5


DSE NEWS
The central bank has asked the non-banking financial institutions (NBFIs) to double their paid-up capital by June 30 next year to help consolidate their capital base for minimising risks, officials said.

Under the latest directives of Bangladesh Bank (BB), the NBFIs will have to raise their paid-up capital up to a minimum of Tk 1.0 billion (100 crore) by June 30, 2012 from the existing Tk 500 million (50 crore).

"We've taken the latest move to enable the country's NBFIs consolidate their capital base, in line with the Basel-II framework. This compliance with Basel-II requirement will be mandatory from begging of the next calendar year," a senior BB official told the FE Sunday.

The NBFIs have been asked to meet the required capital through issuing rights or bonus shares or floating initial public offerings (IPOs). But no NBFI will be allowed to offer cash dividends as long as they run capital deficit, according to a central bank circular, issued on Sunday.

"At least 18 NBFIs will have to issue rights or bonus shares to comply with the latest circular of the BB relating to capital base, the central bank official said, adding that paid-up capital of two NBFIs have already exceeded Tk 1.0 billion..

Presently, 30 NBFIs are running their businesses in the country.

Market operators, welcomed the BB's latest move, saying that it will able to bring a positive impact on the country's NBFIs sector.

"It will help to strengthen and consolidate the capital base of the NBFIs and will also help to implement the Basel-II framework," Managing Director of the Industrial and Infrastructure Development Finance Company Limited (IIFDC) Assaduzzaman Khan told the FE.

He also said some NBFIs may face some problems to meet the enhanced capital requirement within the stipulated time-frame.

The central bank has taken the latest move to strengthen the capital base of the NBFIs in line with the Basel-II framework that has already been implemented on a trial basis, its officials said.

"The NBFIs will have to implement the Basel-II framework from January 1, 2012," another BB official said, adding that the minimum capital requirement and the risk weighted assets for the NBFIs will be fixed after an extensive review of the overall performance of the sector.

The fundamentals of Basel-II accord are mainly based on three factors: minimum capital requirement, supervisory review process, and market discipline.

Three types of risks - credit risk, market risk, and operational risk - have to be considered for the purpose of deciding the minimum capital requirement.
http://www.thefinancialexpress-bd.com/more.php?news_id=143964&date=2011-07-25


DSE NEWS
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও নিরাপদ ও সহজ অনলাইন পরিশোধ পদ্ধতি চালুর চিন্তাভাবনা করছে। এ ক্ষেত্রে 'পে পাল' নামক অত্যাধুনিক অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালুর বিষয়টিও বিবেচনায় স্থান পাচ্ছে। বহুল ব্যবহৃত এ পদ্ধতি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চালু আছে। 'পে পাল' ব্যবস্থায় ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর গোপন রেখে পাওনা পরিশোধ করা যায়। শনিবার রাজধানীর হোটেল পূর্বাণীতে ব্যাংকার্স চিফ টেকনোলজি অফিসার্স ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান 'পে পাল' চালুর চিন্তাভাবনার কথা জানিয়েছেন। গভর্নর বলেন, 'আউটসোর্সিংয়ের কাজকে শহর ও গ্রামের তরুণ আইটি উদ্যোক্তা ও কর্মীদের জন্য রেখে ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণে রেখে পে পালের মতো পেমেন্ট সিস্টেম চালু করার কথাও ভাবছি। ভারত যেমনটি করেছে আমরাও তা করতে পারি।' তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বজনীন ভূমিকা বা অবদান অনস্বীকার্য। তথ্যের সহজলভ্যতা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থার নিশ্চয়তা প্রদান করে এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী বা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে সাহায্য করে। ডিজিটাল প্রযুক্তির ফলে কোনো জিনিস সহজে হাতের নাগালে পাওয়া যায় বা যে কোনো স্থান থেকে সেবা পাওয়া যায়, সেবাকে ভোক্তার দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়া যায় ফলে ব্যবসায়িক লেনদেনের মূল্য কমে যায়। উদ্ভাবনশীলতা, লেনদেনের মূল্য হ্রাস এবং সর্বোপরি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশ প্রকারান্তরে বিনিয়োগ পরিবেশকে উন্নত করে যার ফলে সরকারি বেসরকারি উভয় খাতের কর্মদক্ষতা বেড়ে যায় ।
গভর্নর আরও বলেন, দেশে ডিজিটাল ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলার স্বার্থে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনলাইন ব্যাংকিং, ই-কমার্স, ই-টেন্ডারিং, ই-রিত্রুক্রটমেন্ট, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং সেবার ব্যবস্থা ইত্যাদি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। গত দু'বছর বাংলাদেশ ব্যাংক একটি আধুনিক ও নিরাপদ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম চালু করার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। গত ১৯ জুলাই তারিখে একটি স্বচ্ছ, ভোগান্তিবিহীন, নির্ভরযোগ্য এবং গতিশীল তথ্য নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য তথা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির বিকাশে ক্রমবর্ধমান ঋণ চাহিদা পূরণ করে সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করার প্রয়াসে সিআইবি অনলাইন করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের ব্যবসায় বাণিজ্যের খরচ কমবে এবং সহজে ব্যবসা করার সংস্কৃতির সম্প্রসারণেও এই উদ্যোগ একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে ।
source:http://www.shamokal.com/


DSE NEWS
বাংলাদেশ ব্যাংক আরও নিরাপদ ও সহজ অনলাইন পরিশোধ পদ্ধতি চালুর চিন্তাভাবনা করছে। এ ক্ষেত্রে 'পে পাল' নামক অত্যাধুনিক অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালুর বিষয়টিও বিবেচনায় স্থান পাচ্ছে। বহুল ব্যবহৃত এ পদ্ধতি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চালু আছে। 'পে পাল' ব্যবস্থায় ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর গোপন রেখে পাওনা পরিশোধ করা যায়। শনিবার রাজধানীর হোটেল পূর্বাণীতে ব্যাংকার্স চিফ টেকনোলজি অফিসার্স ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান 'পে পাল' চালুর চিন্তাভাবনার কথা জানিয়েছেন। গভর্নর বলেন, 'আউটসোর্সিংয়ের কাজকে শহর ও গ্রামের তরুণ আইটি উদ্যোক্তা ও কর্মীদের জন্য রেখে ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রণে রেখে পে পালের মতো পেমেন্ট সিস্টেম চালু করার কথাও ভাবছি। ভারত যেমনটি করেছে আমরাও তা করতে পারি।' তিনি বলেন, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বজনীন ভূমিকা বা অবদান অনস্বীকার্য। তথ্যের সহজলভ্যতা উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে, নিরপেক্ষ ও প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থার নিশ্চয়তা প্রদান করে এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে আর্থিকভাবে শক্তিশালী বা স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে সাহায্য করে। ডিজিটাল প্রযুক্তির ফলে কোনো জিনিস সহজে হাতের নাগালে পাওয়া যায় বা যে কোনো স্থান থেকে সেবা পাওয়া যায়, সেবাকে ভোক্তার দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়া যায় ফলে ব্যবসায়িক লেনদেনের মূল্য কমে যায়। উদ্ভাবনশীলতা, লেনদেনের মূল্য হ্রাস এবং সর্বোপরি প্রতিযোগিতার সুষ্ঠু পরিবেশ প্রকারান্তরে বিনিয়োগ পরিবেশকে উন্নত করে যার ফলে সরকারি বেসরকারি উভয় খাতের কর্মদক্ষতা বেড়ে যায় ।
গভর্নর আরও বলেন, দেশে ডিজিটাল ব্যাংক ব্যবস্থা গড়ে তোলার স্বার্থে সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক অনলাইন ব্যাংকিং, ই-কমার্স, ই-টেন্ডারিং, ই-রিত্রুক্রটমেন্ট, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, মোবাইল ব্যাংকিং সেবার ব্যবস্থা ইত্যাদি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। গত দু'বছর বাংলাদেশ ব্যাংক একটি আধুনিক ও নিরাপদ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম চালু করার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস গড়ে তোলা হয়েছে, যা দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক যুগান্তকারী ঘটনা। গত ১৯ জুলাই তারিখে একটি স্বচ্ছ, ভোগান্তিবিহীন, নির্ভরযোগ্য এবং গতিশীল তথ্য নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে দেশের ব্যবসায় বাণিজ্য তথা সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির বিকাশে ক্রমবর্ধমান ঋণ চাহিদা পূরণ করে সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধনে ব্যাপক ভূমিকা পালন করার প্রয়াসে সিআইবি অনলাইন করা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের ব্যবসায় বাণিজ্যের খরচ কমবে এবং সহজে ব্যবসা করার সংস্কৃতির সম্প্রসারণেও এই উদ্যোগ একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে ।
source:http://www.shamokal.com/

No comments:

Post a Comment

Make Money With Google AdSense

Anyone who owns or is thinking about creating a website would be crazy to ignore this.

I am happy to say that making money with your site, no matter the topic, has become easier than it's ever been before - and it's 100% legitimate.

If AdSense had been available in 2000, I would have NEVER shut down my soap opera fan site that received 200 hits per day. I would have been able to earn money from that traffic and probably turned a small profit.

What is AdSense?

Google.com earns most of its revenue by allowing other website owners to advertise on their search result pages. All this is managed through a program they call AdWords.

Now you can earn a share of the revenue that Google earns from AdWords by displaying these same text ads on your site. In other words, you're helping Google advertise and they pay you a percentage of what they earn.

This program is called AdSense.

Every website owner should at least consider the program. Even if your site is just for information purposes, you can still participate and make decent money with AdSense -- or at least enough to fund your website.

So if you are one of those people that doesn't like the idea of paying for a site, this is an excellent way to earn your money back and then some.
How AdSense Works

Don't like to read a lot of text? Watch my 4-minute video on how AdSense works.

How Much Can You Earn With AdSense?

Google does not disclose exactly how much you'll earn per ad that is clicked.

The commission you receive per click depends on how much advertisers are paying Google for the particular ad. You will earn a share of that amount. I've heard of earnings anywhere from 2 cents to $15 per click.

So it is logical to believe that keyword phrases like debt free, employment, make money, mp3, sex, etc. will earn you more per click since these are highly competitive keywords that are searched for quite a bit on the web.

Advertisers generally pay more for popular terms because they are searched for more.

Even though Google will not reveal how much you are earning for each ad that is clicked from your site, you can still login to your account at any time and see the total amount of revenue you've generated that day, week, month, year, etc.

For example, if you see that you've made $12.60 today from 9 clicks then you can calculate that your average click-thru commission was $1.40 per click. That's as detailed as their stats will get. Also remember, that's only an average. You won't know how much each specific ad brought in.

The amount you'll earn also depends largely on the amount of targeted traffic you receive to your own site, how well the ads match your audience's interests, the placement of the ads on your pages, and of course the amount you receive per click.

Ideally, you should create a site on a topic you know a lot about. That way you'll have a much easier time creating a generous amount of content on that subject.

jobs @ JobStreet.com

The New Nation

Life insurance

Life insurance is a contract between the policy holder and the insurer, where the insurer promises to pay a designated beneficiary a sum of money (the "benefits") upon the death of the insured person. Depending on the contract, other events such as terminal illness or critical illness may also trigger payment. In return, the policy holder agrees to pay a stipulated amount (the "premium") at regular intervals or in lump sums. In some countries, death expenses such as funerals are included in the premium; however, in the United States the predominant form simply specifies a lump sum to be paid on the insured's demise.

The value for the policy owner is the 'peace of mind' in knowing that the death of the insured person will not result in financial hardship.

Life policies are legal contracts and the terms of the contract describe the limitations of the insured events. Specific exclusions are often written into the contract to limit the liability of the insurer; common examples are claims relating to suicide, fraud, war, riot and civil commotion.

Life-based contracts tend to fall into two major categories:
Protection policies – designed to provide a benefit in the event of specified event, typically a lump sum payment. A common form of this design is term insurance.
Investment policies – where the main objective is to facilitate the growth of capital by regular or single premiums. Common forms (in the US) are whole life, universal life and variable life policies.